সাঈদুর রহমান রিমন: ৯০ দশকে দৌড় পত্রিকা নামে দেশে এক ধরনের পত্রিকার আবির্ভাব হয়েছিল। সাদাকালো ব্রডশিট আকারে চার কিংবা আট পাতায় প্রকাশিত এসব পত্রিকা বিক্রি হতো দুই টাকা দামে। গুলিস্থান, read more
একটা মানুষের সঙ্গে নিয়মিত দেখা হয়, হাট বাজারে আসেন, পাশাপাশি বসে নিয়মিত চা সিগারেটও পান করেন। পোশাক পরিচ্ছদে আস্তো একজন ভদ্রলোক, কথাবার্তাতেও সভ্যতার ছোঁয়া মেলে। কিন্তু হঠাৎ, হঠাৎই তিনি
সাংবাদিকদের হয়রানিমূলক মামলা থেকে রেহাই দেওয়ার নামে এ কেমন মশকরা চলছে? তথ্য উপদেষ্টা থেকে শুরু করে মন্ত্রনালয় সংশ্লিষ্ট সকলেই জানেন এবং বুঝেন যে, সর্বত্রই সাংবাদিকদের প্রতি আক্রোশমূলক হামলা, মামলা, নীপিড়ন-নির্যাতনের
সারাদেশে এসব কী ঘটছে? সর্বত্রই সাংবাদিকদের উপর হামলা, নির্যাতন এমনকি হত্যা করার মচ্ছব চলছে যেন। নির্দলীয় নিরপেক্ষ উপদেষ্টা মহোদয়দের সরকার রয়েছে দেশের দায়িত্বে, মাঠে আছে যৌথ বাহিনীর সদা নজরদারি। অথচ
দেশের সাংবাদিক সংগঠনগুলোকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রনালয় থেকে নিবন্ধন দেয়াসহ তদারকির আওতায় আনা জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু অভিভাবক মন্ত্রনালয়টি সাংবাদিকদের দেখভালের দায়িত্ব নেয়নি, নিচ্ছেও না। সাংবাদিকদের কল্যাণকামী কোনো প্রতিষ্ঠান বা
রাজনৈতিক সাংবাদিকতা যেমন নিষিদ্ধ নয়, তেমনি রাজনীতি করে সাংবাদিকতা কিংবা সাংবাদিকতা করে রাজনীতি করাও নিষিদ্ধ হতে পারে না। তবে তার রাজনীতির প্রভাব সাংবাদিকতায় না পড়লেই চলে। কিন্তু যে দেশে রাষ্ট্র,
বিশ্বের ৭০ ভাগ দেশে সাংবাদিকতার পরিবেশকে “খারাপ” বলে বর্ণনা করেছে। আরএসএফ বৈশ্বিক র্যাঙ্কিং অনুযায়ী, ”বরাবরের মতো” মুক্ত গণমাধ্যমের জন্য সবচেয়ে সংকটজনক পরিবেশ হলো এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে। এখানকার অর্ধেকেরও বেশি দেশ
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চ্যাট রুম, অনলাইন গ্রুপ কিংবা অন্যান্য প্ল্যাটফর্মগুলো ঘাটতে ঘাটতে অপ্রত্যাশিতভাবে আমরা প্রায়ই এমন কিছু ব্যবহারকারীর দেখা পাই, যারা অন্যদের আবেগকে নাড়া দিতে ইচ্ছাকৃতভাবে ঘৃণা ছড়ায় বা উস্কানি